যারা ফ্রিল্যান্সিং করেন, ফরেক্স ট্রেডিং করেন, ইকমার্স ব্যবসা করেন, এ্যাফিলিয়েট ব্যবসা করেন, সিপিএ ব্যবসা করেন,ডোমেইন-হোস্টিং বাই-সেল করেন ও অন্যলাইনে দেশ-বিদেশ থেকে প্রোডাক্ট ক্রয় করেন তাদের জন্য ডলার বাই-সেল বা ডলার এক্সচেইন্জ করা খুবই প্রয়োজন পড়ে। তাই নিম্নোক্ত সাইটের মাধ্যমে সহজে ডলার বাই-সেল বা এক্সচেইন্জ করা যাবে।
তবে আপনি প্রতিটি সাইটে ভিজিট করুন ও তাদের বাই-সেল রেইট দেখে নিন, একেক সাইটের রেইট একেক রকম, তাই আপনার কাছে যে সাইটের রেইট, পেমেন্ট প্রসেস টাইম ও চ্যাটিং সাপোর্ট ভালো লাগে সেই সাইটের সাথে লেনদেন করুন। প্রথমে সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে না হলে লেনদেন করা যাবেনা ও কয়েকটি সাইট আছে ডুকুমেন্ট দিয়ে ভেরিফাই করতে হয় না হলে লেনদেন করা যায়না।
রেজিষ্ট্রেশন হয়ে গেলে প্রথম কাজ হলো যে কারেন্সি ক্রয় বা বিক্রয় করতে চাচ্ছেন তা রিজার্ভ আছে কিনা দেখে নিন। তারপর সাপোর্ট নাম্বারে বা চ্যাটিং রুমে চ্যাট করে যোগাযোগ করে কত ডলার বাই-সেল করতে চাচ্ছেন কথা বলে নিন। প্রায় সাইটে দেখা যায় তারা যে রেইট সাইটে দিয়েছে চ্যাটিং করে বা কল করে যোগাযোগ করলে বলে রেইট বেড়ে গিয়েছে, তাই অবশ্যই আপনি যে কারেন্সি ক্রয় করতে চাচ্ছেন বা যে কারেন্সি বিক্রয় করতে চাচ্ছেন তা রিজার্ভ আছে কিনা দেখার পর সাপোর্ট-এ অবশ্যই যোগাযোগ করুন। যেমন আমি https://ewallet-bd.com থেকে বিকাশ টু স্ক্রিল ক্রয় করেছি 37 ডলার 3900টাকা দিয়ে এবং আবার 10ডলার নিয়েছি 1200টাকা দিয়ে, প্রায় 105টাকা 40পয়সা প্রতি ডলার রেইট পড়েছে ও 10ডলার আরো বেশি রেইট পড়েছে। অথচ তাদের সাইটের রেইট ছিল 97বিডিটি=1ইউএসডি।
গুরুত্বপূর্ণ: যে ডলার ক্রয় করতে চাচ্ছেন তা গেমব্লিং বা নন-গেমব্লিং কিনা সাপোর্ট নাম্বারে কল করে বা চ্যাটিং করে জেনে নিন। কারণ নন-গেমব্লিং ডলারের দাম কম কিন্তু সকল কাজে ব্যবহার করা যায়না ও গেমব্লিং ডলারের দাম বেশি ও সকল সাইটে ব্যবহার করা যায়, তাই তারা গেমিব্লিং ডলারের দাম বেশি নেয়। উল্লেখ্য যে, ফরেক্সে ব্যবহার করেছি।
No comments:
Post a Comment